সম্প্রতি সেখানকার এক অনুষ্ঠানে এসে জয়া জানালেন ওপার বাংলার কোন কোন মিষ্টি খেতে তিনি ভালোবাসেন।জয়ার ফিট থাকার রহস্য অজানা হলেও তিনি মিষ্টি খেতে ভালোবাসেন, এই সিক্রেট আর গোপন থাকল না। অন্য বাঙালিদের মতোই জয়াও মিষ্টিপ্রেমী। জয়ার প্রিয় মিষ্টির তালিকায় রসগোল্লা যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে আরও তিন জনপ্রিয় মিষ্টি।
জয়া জানিয়েছেন তিনি চমচম, বেকড রসগোল্লা এবং নলেন গুড়ের যে কোনও মিষ্টি খেতেই ভালোবাসেন। যদিও তার ফিগার দেখলে মনে হতেই পারে যে জয়া একেবারেই মিষ্টি ছুঁয়ে দেখেন না। কিন্তু তিনি যে এত মিষ্টি ভালোবাসেন তা জানা ছিল না।
অভিনেত্রীর পুরোনো এক সাক্ষাৎকার থেকে জানা যায়, তিনি আগে মিষ্টি খেতে একেবারেই ভালোবাসতেন না।
কিন্তু কলকাতা তাকে মিষ্টি খাওয়া শিখিয়েছে। আর এখন কলকাতায় এলেই মিষ্টি খান জয়া। বিশেষ করে মতিচুরের লাড্ডু তার বিশেষ প্রিয়।কলকাতা থেকে বাড়ি আসার সময় বাঙালি মিষ্টি ভরে ভরে নিয়ে আসেন নায়িকা। অনেকেই জয়ার কাছে কলকাতার মিষ্টি নিয়ে আসার আবদার করেন বলে জানালো ভারতীয় বাংলা গণমাধ্যম।
জয়া একবার মজার ছলেই বলেছিলেন, তিনি কারোর সঙ্গে মিষ্টি শেয়ার করে খান না। মন ভরে মিষ্টি খেয়েও বছরের পর বছর ধরে তার চাবুক ফিগার ধরে রেখেছেন। নিয়মিত ব্যায়াম, যোগাসনই যেন সেই ফিগারের পেছনের রহস্য।