বাংলাদেশ সরকার প্রবর্তিত সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বিষয়ে স্পেন প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ইতিবাচক সচেতনতা ও আগ্রহ-উদ্দীপনা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৪ সেপ্টেম্বরে বিকেলে মাদ্রিদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস মিলনায়তনে উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার প্রবর্তিত সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বিষয়ে স্পেন প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ইতিবাচক সচেতনতা ও আগ্রহ-উদ্দীপনা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৪ সেপ্টেম্বরে বিকেলে মাদ্রিদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস মিলনায়তনে উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ সরকার প্রবর্তিত সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বিষয়ে স্পেন প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ইতিবাচক সচেতনতা ও আগ্রহ-উদ্দীপনা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৪ সেপ্টেম্বরে বিকেলে মাদ্রিদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস মিলনায়তনে উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দূতাবাসের কাউন্সেলর (শ্রম) মুতাসিমুল ইসলামের সঞ্চালনায় এবং স্পেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রবাসী নাগরিকের অংশগ্রহণ করেন।
প্রবাসীদের অন্তর্ভুক্ত করে সর্বস্তরের নাগরিকদের সামাজিক নিরাপত্তা সুসংহতকরণের লক্ষ্যে মহান সংসদে পাসকৃত ‘সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২৩’–এর বিস্তারিত প্রেক্ষাপট, চারটি স্কিমের (প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা) স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ও অংশগ্রহণের যোগ্যতা, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিবন্ধনপ্রক্রিয়া এবং পেনশন স্কিমের আর্থিক সুফলসমূহের ওপর সভায় একটি তথ্যবহুল ও সচিত্র ব্রিফিং উপস্থাপন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে সরকারের গৃহীত জনকল্যাণমুখী এ উদ্যোগে ব্যাপকভিত্তিতে অংশগ্রহণের জন্য প্রবাসী নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ বলেন, সরল গাণিতিক হিসাবেই দেখা যায়, চাঁদাদাতা এ স্কিমে বর্তমানে যে হারে অর্থ বিনিয়োগ বা সঞ্চয় করবেন, ভবিষ্যতে পেনশনপ্রাপ্তির সময় নিশ্চিতভাবেই পাবেন তার কয়েক গুণ বেশি। উপরন্তু প্রবাস স্কিমে বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা প্রদান করলে সুবিধাভোগী ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন।
জাতির পিতা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহীদ সদস্যদের মাগফিরাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের অব্যাহত সাফল্য কামনা করে প্রার্থনার মাধ্যমে সভার সমাপ্তি হয়। অনুষ্ঠান শেষে অভ্যাগত অতিথিদের আপ্যায়িত করা হয়। বিজ্ঞপ্তি