হামলার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে হুতিদের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা মাহদি আল-মাশাত বলেন, আমরা পিছু হটব না, আত্মসমর্পণও করব না। গাজায় ফিলিস্তিনিদের প্রতি আমাদের সমর্থন অটুট থাকবে।
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে পৌঁছাতে সক্ষম। আশ্রয়কেন্দ্রেও কেউ নিরাপদ থাকবে না। এমনকি বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরের ফ্লাইটও ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
গাজা যুদ্ধ শুরুর পর ইয়েমেনে এটি ছিল ইসরায়েলের দশম হামলা। এর আগে সিমেন্ট কারখানা, জ্বালানি অবকাঠামো ও বন্দর এলাকাগুলোকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। তবে এসব হামলার কার্যকারিতা নিয়ে ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ মহলে সমালোচনা বাড়ছে বলে দেশটির সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে।
এরই মধ্যে হুতি গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা মে মাসের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ২২টি হামলার দায় স্বীকার করেছে। তাদের মতে, এটি ছিল তাদের জন্য সবচেয়ে বেদনাদায়ক মাস।